Kali Puja Vidhi In Bengali (কালীপূজা পদ্ধতি) | শুভ দীপাবলি

Kali Puja Vidhi In Bengali: On the day of Kali Puja, We all celebrated Dipaboli. In English We all celebrated Diwali.

If you are looking for some Kali Puja Vidhi In Bengali, this post is for you.

Also Read

Kali Puja Mantra Bengali | Pushpanjali Mantra

Laxmi Puja Wishes In Bengali (শুভ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজা)

Sokoli Tomari Ichha Lyrics (সকলই তোমারি ইচ্ছা) | Kumar Sanu

Kali Puja Vidhi In Bengali

Kali Puja Vidhi In Bengali

Kali Puja Vidhi In Bengali (কালীপূজা পদ্ধতি)

Advertisement

তোড়লোক্ত বৃহৎ পূজাসূত্রম্
সূত্রাকারেণ দেবেশি পূজা বিধিরহোচ্যতে।
স্বস্তিবাচা চ সঙ্কল্প ঘটং সংস্থাপ্য যত্নতঃ ৷৷
মন্ত্ৰেণাচমন‍ কাৰ্য্যং সামান্যার্ঘ্যং ততো ন্যসেৎ।
তজ্জলৈঙ্কারমভক্ষ্য দ্বারপূজাং সমাচরেৎ।

ত্রিবিধং বিঘ্নমুৎসার্য্য ভূতাপসারণং ততঃ।
আসনঞ্চ সমভ্যর্চ্চ গুরুদেবং নমেৎ সুধীঃ।
করশুদ্ধিং তালত্রয়ং দত্তা দিশ্বন্ধনং ততঃ।
বহ্নিনা বেষ্টনং কার্য্যঃ ভূতশুদ্ধিমথাচরেৎ।

মাতৃকায়াঃ ষড়ঙ্গঞ্চ কুর্য্যাদন্তরমাতৃকাম্।
মাতৃকাধ্যানমুচ্চার্য্য বাহ্যে তু মাতৃকাং ন্যসেৎ।।
পীঠন্যাসং ততঃ কৃত্বা প্রাণায়ামং সমাচরেৎ।
ঋষ্যাদিকং করাঙ্গঞ্চ বর্ণন্যাসং সমাচরেৎ।

ষোঢ়ান্যাসং ততো দেবি ব্যাপকং তদনন্তরম্ ।।
এবং সমাহিতমনাস্তত্ত্বন্যাসং সমাচরেৎ।
বীজন্যাসং ততো দেবী ব্যাপকং বিন্যসেৎ সুধীঃ।
মূলেন সপ্তধা ধ্যানং মানসৈঃ পূজনঞ্চরেৎ।

বিশেষার্ঘ্যং পীঠপূজা পুনৰ্ধ্যানং সনেত্রকম্।
মুদ্রাদি-দর্শনং কাৰ্য্যমাবাহনং ষড়ঙ্গকম্।।
ধেম্বাদিকং ততঃ প্রাণপ্রতিষ্ঠা-মূলপূজনম্।
আজ্ঞা প্রার্থনমঙ্গানি কাল্যাদীংশ্চ প্রপূজয়েৎ।

ব্রাহ্ম্যাদিরসিতাঙ্গাদীন্ মহাকালং প্রপূজয়েৎ।
খড়্গাদীন্ গুরুপংক্তিঞ্চ পুনৰ্দ্দেবীং প্রপূজয়েৎ।
বলিদানং ততো হোমং প্রাণায়ামং ততো জপং৷৷
জপং সমর্পয়েদ্ধীমান্ প্রাণায়ামং পুনশ্চরেৎ।

দত্তা মহেশানি চাত্মানত্ত সমৰ্পয়েৎ।।
স্তুতিঞ্চ কবচং মৃত্বা চাষ্টাঙ্গং প্রণমেৎ সুধীঃ৷৷
শিবোহমমিতি সংচিত্ত্য সম্হারেন বিসর্জ্জয়েত।
উত্তর-পূর্ব বৃত্তটি চন্ডালচিষ্টপুর্বিক দিয়ে তৈরি অর্থাৎ মাথায় ও কপালে চন্দন

পূজাবিধি

হাত পা ধৌত করে উত্তর দিকে মুখ করে শুদ্ধাসনে বসে আচমন করে নিত্যক্রিয়াদি সুসম্পন্ন করুন।

আচমন—ডান হাতের তালু গোকর্ণাকৃতি করে মাষকলাই ডুবতে পারে এইরূপ জল নিয়ে তিনবার কায়তীর্থ দ্বারা পান করবেন
এবং তিনবার বলবেন—“ওঁ বিষ্ণুঃ, ওঁ বিষ্ণুঃ, ওঁ বিষ্ণুঃ। ওঁ তদ্বিষ্ণোঃ পরমং পদম্। সদা পশ্যন্তি সূরয়ঃ, দিবীব চক্ষুরাততম্।।
ওঁ অপবিত্র পবিত্রো বা সৰ্ব্বাবস্থাং গতোঽপি বা। যঃ স্মরেৎ পুণ্ডরীকাক্ষং স বাহ্যাভ্যন্তরঃ শুচিঃ। ওঁ বিষ্ণুঃ, ওঁ বিষ্ণুঃ, ওঁ বিষ্ণুঃ।
অতঃপর জলশুদ্ধি, আসনশুদ্ধি করে গায়ত্রী শাপোদ্ধার করে যথাশক্তি গায়ত্রী জপ করে—“এতে গন্ধপুষ্পে ও শ্রীগুরবে নমঃ,
এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ নমঃ শিবায় নমঃ, এতে গন্ধপুষ্পে ও গণেশায় নমঃ। মন্ত্রে গন্ধপুষ্পাদি দিয়ে গুরুমন্ত্র যথাশক্তি জপ করুন।
গুরুমন্ত্র না হলে গায়ত্রী বা দেবীর মূলমন্ত্র যথাশক্তি জপ করুন।
শূদ্র এবং নারীগণ “ও” মন্ত্রের পরিবর্ত্তে “নমঃ” বলবেন এবং “তদ্বিষ্ণোঃ পরমং পদম্” মন্ত্রের পরিবর্তে
“অপবিত্রঃ পবিত্রো বা” মন্ত্রটি পাঠ করবেন।
মনে রাখবেন, অব্রাহ্মণ বা নারী শক্তিমন্ত্রে দীক্ষিত হলে তাঁর মাতৃপূজায় অধিকার জন্মে।
স্বয়ং পূজায় অসমর্থ হলে প্রথমেই বরণকার্য শেষ করবেন| এরপর দীক্ষিতগণ তর্পণ করবেন। যথা—“ওঁ দেবাংস্তপয়ামি, ও ঋষীংস্তপয়ামি,
ও পিতৃস্ত পয়ামি, ওঁ মনুষ্যাস্তে পয়ামি, ও গুরুং তপয়ামি, ও পরম গুরুং তপয়ামি,
ও পরাপর গুরুং তপয়ামি, ওঁ পরমেষ্ঠি গুরুং তপয়ামি।” এই মন্ত্রে প্রত্যেককে এক অঞ্জলি করে
জল দিয়ে, আপন ইষ্টদেবতার মূলমন্ত্র মনে মনে উচ্চারণ করে “ওঁ অমুকদেবীং তপয়ামি স্বাহা।।”
মন্ত্রে এক অঞ্জলি জল দেবেন। এরপর আসনে জলের ছিটা দিয়ে মন্ত্র উচ্চারণ করবেন।
যথা—“ও বজ্রোদকে হুং ফট্ স্বাহা।” এরপর মন্ত্র পাঠ করে হস্ত প্রক্ষালন করবেন।
মন্ত্র, যথা—“ওঁ হ্রীং বিশুদ্ধ ধর্ম পাপানি শময়াশেষ বিকল্পমপনয় হুং।।”
এরপর করজোড়ে পাপক্ষয় মন্ত্র পাঠ করবেন। যথা— “ওঁ দেবি ত্বং প্রাকৃতং চিত্তং পাপাক্রান্তমভূন্মম।
তন্নিঃসারয় চিত্তান্মে পাপং হুং ফট্ চ তে নমঃ। ওঁ সূর্য্যঃ সোমো যমঃ কালঃ মহাভূতানি পঞ্চ বৈ।
এতে শুভশুভাস্যেহ কৰ্ম্মণো নব সাক্ষিণঃ।।” এরপর তান্ত্রিক আচমন করবেন।

তান্ত্রিক আচমন—

গোকর্ণাকৃতি ডানহাতে মাষমগ্ন পরিমাণ জল নিয়ে তিনবার মন্ত্র পাঠ করে পান করবেন।
যথা- “ওঁ হ্রীং আত্মতত্ত্বায় স্বাহা। ওঁ হ্রীং বিদ্যাতত্ত্বায় স্বাহা। ওঁ হ্রীং শিবতত্ত্বায় স্বাহা।” অথবা “ক্রীং” মন্ত্রে তিনবার আচমন করবেন।
এরপর “ওঁ কাল্যৈ নমঃ” মন্ত্রে উপরোষ্ঠ, “ওঁ কপালিন্যৈ নমঃ” মন্ত্রে নিম্নোষ্ঠ মার্জন করে, “ওঁ কুল্বায়ৈ নমঃ”
ওঁ কুরুকুম্বায়ৈ নমঃ” মন্ত্রে তত্ত্বমুদ্রা দ্বারা মুখমণ্ডল স্পর্শ করবেন। এইক্রমে— (দক্ষিণ নাসা) ও বিরোধিন্যৈ নমঃ,
(বাম নাসা) ওঁ বিপ্রচিত্তায়ৈ নমঃ। (দক্ষিণ নেত্র) ও উগ্রায়ৈ নমঃ, (বাম চক্ষু) ও উগ্রপ্রভায়ৈ নমঃ।
(দক্ষিণ কৰ্ণ) ওঁ দীপ্তায়ৈ নমঃ, (বাম কর্ণ) ও নীলায়ৈ নমঃ। (নাভি) ওঁ ঘনায়ৈ নমঃ। (বক্ষ) ওঁ বলাকায়ৈ নমঃ।
মস্তক) ওঁ মাত্ৰায়ৈ নমঃ। (দক্ষিণ স্কন্ধ) ও মুদ্রায়ৈ নমঃ। (বাম স্কন্ধ) ও মিতায়ৈ নমঃ। এরপর সূর্য্যার্ঘ্য্য দেবেন।

সূর্য্যার্ঘ্য—

কুশীতে হরীতকী, সাগ্রকুশ ১ গাছি, জবাফুল ১টি, কিছু কৃষ্ণতিল, কিছু আতপ চাউল, দুর্বা, রক্তচন্দন ও জল নিয়ে
বাম হাতে ধরে “এতস্মৈ বং অর্ঘ্য্যায় নমঃ”—মন্ত্র তিনবার বলে তিনবার কুশত্রিপত্রের জলের ছিটা দেবেন।
একটি রক্তবর্ণ পুষ্প নিয়ে “এতে গন্ধপুষ্পে এতস্মৈ বং অর্ঘ্য্যায় নমঃ” বলে পুষ্পটি অর্ঘ্যের উপরে দেবেন ও পুনরায়
একটি পুষ্প নিয়ে “এতদধিপতয়ে ওঁ বিষ্ণবে নমঃ” বলে পুষ্পটি নারায়ণ শিলায় দেবেন। এরপর “এতৎ সম্প্রদানায় ওঁ শ্রীসূৰ্য্যায় নমঃ”
বলে কুশত্রিপত্রের জল দিয়ে অর্ঘ্যটি দুই হাতে নিয়ে—“এষোহর্ঘ্যঃ (সাম— ইদমর্ঘ্যং) ওঁ হ্রীং হংসঃ মার্ত্তণ্ড ভৈরবায় প্রকাশশক্তি সহিতায় ও শ্রীসূৰ্য্যায় স্বাহা।।”
মন্ত্রপাঠ করে কপালে ঠেকিয়ে তাম্রকুণ্ডে দেবেন। এরপর সূর্য্য প্রণাম করবেন।
যথা— “ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্তারিং সৰ্ব্বপাপঘ্নং প্রণতোহস্মি দিবাকরম্।।”
এরপর আবার এইভাবে একটি অর্ঘ্য সাজিয়ে পূর্বরূপে অর্ঘ্যের অর্চনা করে এবং “এতং সম্প্রদানায়
শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকায়ৈ নমঃ” মন্ত্রে কুশ-ত্রিপত্রের জল দিয়ে মন্ত্র পাঠ করে দেবীর উদ্দেশ্যে অর্ঘ্য দান করবেন।
মন্ত্র, যথা— “ওঁ উদ্যদাদিত্যমণ্ডল মধ্যবৰ্ত্তিন্যৈ নিত্য চৈতন্যদায়িন্যৈ (যজুঃ) এষোঽর্ঘ্যঃ (সাম) ইদমর্ঘ্যং
ওঁ ক্রীং শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকায়ৈ দেব্যৈ স্বাহা।।” মন্ত্র পাঠ করে কপালে ঠেকিয়ে তাম্রটাটে দেবীর উদ্দেশ্যে দেবেন।
এরপর তন্ত্রোক্ত স্বস্তিবাচন করবেন (অবশ্য কেবলমাত্র
তন্ত্রোক্ত পূজাতেই করণীয়। অন্যথায় সাধারণ স্বস্তিবাচন করবেন)। তন্ত্রোক্ত স্বস্তিবাচন—
কুশীতে দূর্বা, আতপ চাল ও একটি রক্তবর্ণ পুষ্প নিয়ে বামহাতের তালুতে রেখে ডান হাত দিয়ে আচ্ছাদন
করে মন্ত্র পাঠ করবেন—“ওঁ হ্রীং হুং স্বস্তি নঃ কাত্যায়নী অপর্ণাশ্রবা স্বস্তি নঃ কালী হ্রৌং মেধা অমৃতময়ী
হূং স্বস্তি নঃ প্রত্যঙ্গিরা দেবতা দধাতু হ্রীং শ্রীং হুং ফট্ স্বাহা।।” মন্ত্র পাঠান্তে কুশীটি তাম্রটাটে উপুড় করে দেবেন।
পরে “হুং” মন্ত্রে পূজাস্থান দর্শন “ফট্” মন্ত্রে পূজাভূমি প্রোক্ষণ করে ভূমিতে “ক্লীং” এই মন্ত্র লিখে
এরপর “ওঁ মণিধরি বজ্রিণি মহাপ্রতিসরে রক্ষ রক্ষ হুং ফট্” মন্ত্রে বস্ত্রাঞ্চলে রক্ষাবন্ধন (গ্রন্থিবন্ধন) করে
“ওঁ” মন্ত্রে শিখাবন্ধন করবেন। এবার সাধারণ স্বস্তিবাচন করুন।

সাধারণ স্বস্তিবাচন—
যথা—“ওঁ কৰ্ত্তব্যেহস্মিন্ গণেশাদিনানাদেবতা পূজাপূর্ব্বক শ্রীমন্মহাকালভৈরবসহিত শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকা
পূজাকৰ্ম্মণি ওঁ পুণ্যাহং ভবস্তো ধ্রুবস্তু, ওঁ পুণ্যাহং ভবন্তো ধ্রুবস্তু, ওঁ পুণ্যাহং ভবন্তো ধ্রুবস্তু,
ওঁ পুণ্যাহম্ ওঁ পুণ্যাহম্ ওঁ পুণ্যাহম্। ওঁ কৰ্ত্তব্যেহস্মিন্ গণেশাদিনানাদেবতা পূজাপূর্ব্বক শ্রীমন্মহাকালভৈরবসহিত
শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকাপূজাকৰ্ম্মণি ওঁ স্বস্তি ভবন্তো ধ্রুবস্তু, ওঁ স্বস্তি ভবস্তো ধ্রুবন্তু, ওঁ স্বস্তি ভবস্তো ধ্রুবস্তু,
ওঁ স্বস্তি, ওঁ স্বস্তি ওঁ স্বস্তি। ওঁ কৰ্ত্তব্যেহস্মিন্ গণেশাদিনানাদেবতা পূজা পূৰ্ব্বক শ্রীমন্মহাকালভৈরবসহিত
শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকাপূজা কৰ্ম্মণি ওঁ ঋদ্ধিং ভবস্তো ধ্রুবন্তু, ও ঋদ্ধিং ভবস্তো ধ্রুবস্তু, ওঁ ঋদ্ধিং ভবস্তো ধ্রুবন্তু,

ওঁ ঋধ্যতাম্, ওঁ ঋধ্যতাম্, ওঁ ঋধ্যতাম্।।”
স্বস্তিসূক্ত (সাম)—ওঁ সোমং রাজানং বরুণমগ্নি মম্বার ভামহে। আদিত্যং বিষ্ণুং সূৰ্য্যং ব্রহ্মাণঞ্চ বৃহস্পতিম্।
স্বস্তিসূক্ত (যজুঃ)—ওঁ স্বস্তি ন ইন্দ্রো বৃদ্ধশ্রবাঃ স্বস্তি নঃ পুষা বিশ্ববেদাঃ। স্বস্তি নস্তাােহরিষ্টনেমিঃ
স্বস্তি নো বৃহস্পতিৰ্দ্দধাতু । ওঁ গণানাড়া গণপতিওঁহবামহে। প্রিয়ানাত্ত্বা প্রিয় পতিওঁহবামহে।
নিধীনাত্ত্বা নিধিপতিওঁহবামহে বসো মম।

তন্ত্রোক্ত স্বস্তিসূক্ত—মন্ত্র, যথা—“ওঁ সৰ্ব্বাশ্চ দেবশ্চ বিভীতকঞ্চ, প্রভঞ্জতাং মেরু সুবর্ণদায়ী।
কালোদ্ধ মা মা সচেন্দ্রিয়াং প্রিয়ো বিবিক্ত রাগাশ্চ পুনর্ভবায় বৈ।”
পরে কৃতাঞ্জলি হয়ে সাক্ষ্যমন্ত্র পাঠ করবেন, যথা— “ওঁ সূৰ্য্যঃ সোমো যমঃ কালঃ সন্ধ্যে ভূতান্যহ ক্ষপা।
পবনো দিক্‌পতির্ভূমিরাকাশং খচরামরাঃ। ব্রাহ্মং শাসনমাস্থায় কল্পধ্বমিহ সন্নিধিম্।।”
সাক্ষ্য মন্ত্রের পর সঙ্কল্প করণীয়। সঙ্কল্প—তাম্রপাত্রে কুশ তিল ফল (হরীতকী) জল গ্রহণ করে বীরাসনে বসে অর্থাৎ
দক্ষিণ জানু মাটিতে রেখে উত্তর মুখ হয়ে সঙ্কল্প করুন, যথা—ওঁ ক্রীং বিষ্ণুরোঁ তৎসদদ্য অমুকেমাসি অমুকরাশিস্থে
ভাস্করে অমুকেপক্ষে অমুকতিথৌ অমুকগোত্রঃ শ্রীঅমুকদেবশর্ম্মা অমুককামঃ (শ্রীমদ্দক্ষিণাকালিকা প্রীতিকামো বা
গণেশাদিনানাদেবতা পূজাপূর্ব্বক শ্রীমন্মহাকালভৈরবসহিত শ্রীমদ্দক্ষিণকালিকাপূজন কর্ম্মাহং করিয্যে।
(পরার্থে—“অমুকগোত্রস্য শ্রীঅমুকস্য করিষ্যামি”) বলবেন। এরপর সঙ্কল্পসূক্ত পাঠ করবেন।

Advertisement

Leave a Comment